বিদায়ী সপ্তাহে (৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বেড়েছে ০ দশমিক ৩০ শতাংশ।
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, শেয়ারবাজারে পিই রেশিও যত কম বিনিয়োগ ঝুঁকিও ততো কমে। পাশাপাশি পিই রেশিও বাড়লে বিনিয়োগ ঝুঁকি বাড়ে। বিদায়ী সপ্তাহে পিই রেশিও যেহেতু কমেছে, শেয়ারে বিনিয়োগ ঝুঁকিও তেমনি কমেছে।

বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯.৭২ পয়েন্ট। আর সপ্তাহ শেষে পিই রেশিও দাঁড়িয়েছে ৯.৭৫ পয়েন্টে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও কমেছে দশমিক ০.০৩ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৩০ শতাংশ।
খাতভিত্তিক পিই রেশিও’র তথ্য মতে, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ৪.৪৭ শতাংশ পয়েন্ট, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে ৫.১ পয়েন্ট, ব্যাংক খাতে ৬.৩৭ পয়েন্ট, সেবা-আবাসন খাতে ১০.০৭ পয়েন্ট, ফার্মা খাতে ১০.৪৭ পয়েন্ট, বস্ত্র খাতে ১০.৭৭ পয়েন্ট, আর্থিক খাতে ১১.৪৪ পয়েন্ট, বীমা খাতে ১২.২৯ পয়েন্ট, সিমেন্ট খাতে ১২.৮৯ পয়েন্ট, খাদ্য খাতে ১৩.৪৬ পয়েন্ট, টেলিকমিউনিকেশন খাতে ১৪.৫৭ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতে ১৫.৭২ পয়েন্ট, বিবিধ খাতে ১৬.৯৬ পয়েন্ট, আইটি খাতে ১৭.২৯ পয়েন্ট, কাগজ খাতে ২০.৭২ পয়েন্ট, ভ্রমণ-অবকাশ খাতে ২৭.৩১ পয়েন্ট, পাট খাতে ২৮.১৯ পয়েন্ট, ট্যানারি খাতে ৪০.৬৬ পয়েন্ট ও সিরামিক খাতে ১০৭.৬৮ পয়েন্ট।
