সম্প্রতি সব আর্থিক কেলেংকারীর সব খবরের মধ্যে সব চেয়ে বেশি আলোচিত পিকে হালদারের ১০ হাজার কোটি টাকা অর্থ কেলেঙ্কারি। তিনিসহ অনেকেই সব নন ব্যাংকিং সেক্টর থেকে তিনি কৌশলে টাকা হাতিয়ে বা লুট করে পাচার করেছেন।
সূত্র মতে জানা গেছে যে, দুদক আরো ৬২ জনের একাউন্ট সম্প্রতি জব্দ করেছেন যাদের এই স্ক্যামের সঙ্গে সম্পৃক্ততা আছে।

নাম জানাতে অনিচ্ছুক একজন দুদকের পরিচালকের তথ্য অনুযায়ি এই ৬২ জন ছাড়াও এই অর্থ কেলেঙ্কারিতে বড় একটি শিল্পগ্রুপের পরিবারের এক সদস্য হাত আছে। তিনি আরো জানান এই কেলেঙ্কারি এর ব্রেইন চাইল্ড এই শিল্পগ্রুপের পরিবারের সদস্যদের সবকিছু নেপথ্য এবং পেছন থেকে সকল কলকাঠি নারিয়ে গেছেন অথচ নিজে সামনে আসেননি কিন্তু দুদকের কাছে এই এরই মধ্যে তার এই কেলেঙ্কারিতে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণাদি এবং তথ্যাদি আছে এবং বাংলাদেশ ফিনান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস (বিএফআইইউ) সংস্থাগুলোও তদন্ত করছে।
আইএলএফএসএল এর পরিচালক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এই অর্থ কেলেঙ্কারির জন্য দায়ী ছিলেন বলে জানা গেছে দুদকের তদন্ত থেকে। চারটি নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান (এনবিএফআই) থেকে প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদার এবং তার সহযোগীরা এই আত্মসাতের সাথে জড়িত। এছাড়াও তথ্যসূত্র মাধ্যমে এটাও আমরা জানতে পেরেছি এই শিল্পগ্রুপের সদস্য বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদের সাথে যুক্ত আছে যা অতি শীঘ্রই অনুসন্ধানের মাধ্যমে বেরিয়ে আসবে বলে দুদক থেকে জানানো হয়েছে এবং তখন তার নাম প্রকাশ করা হবে বলেও জানান সেই কর্মকর্তা।
