আগামী ৫ বছরে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) ২ শতাংশ অবদান রাখবে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল। আর এক্ষেত্রে সরকারের কার্যকর সহযোগিতা জরুরি।
রোববার এক অনলাইনে আলোচনায় এখাতের উদ্যোক্তারা এসব কথা জানান।

আলোচনা অংশ নেয়া পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, সরকার এখাতের বিকাশের বিষয়টি ভাবছে। তাই নতুন উদ্যোক্তা তৈরিতে যে কোনো ধরনের সহায়তা দেয়া হবে।
এখাতের সংগঠন ভেঞ্চার ক্যাপিটাল অ্যান্ড প্রাইভেট ইক্যুইটি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ভিসিপিয়াব) এবং ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ) যৌথভাবে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
বৈঠকের সভাপতিত্ব ও মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ভিসিপিয়াব চেয়ারম্যান শামীম আহসান। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম, ভিসিপিয়াবের মহাসচিব শওকত হোসেন, বেসিসের সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর, মসলিন ক্যাপিটালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালি-উল-মারুফ মতিন, সিএমজেএফ’র নির্বাহী সদস্য সুজয় মহাজন, ইনফ্লেকশন ভেঞ্চারের অংশীদার তানভীর আলী, পাঠাওয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হুসেইন এম ইলিয়াস এবং স্টার্টআপ ঢাকার সহ-প্রতিষ্ঠাতা সামাদ মিরালি।

উল্লেখ্য, যখন একটি কোম্পানি বাজারে নতুন এবং মৌলিক কোনো সেবা বা পণ্য নিয়ে ব্যবসা শুরু করে তাকে স্টার্টআপ বলা হয়। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে, মৌলিক একটি উদ্যোগকে ছোট থেকে ধীরে ধীরে বড় করে বিকশিত করা। বাংলাদেশে স্টার্টআপ ব্যবসার মধ্যে উবার বা পাঠাও অন্যতম। এই স্টার্টআপ ব্যবসায় পুঁজির যোগান দেয় ভেঞ্চার ক্যাপিটাল।